২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার, সকাল ৯:০১



আজ : ২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার প্রকাশ করা : ডিসেম্বর ১, ২০২৪

  • কোন মন্তব্য নেই

    বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ইমো

    নিজস্ব প্রতিবেদক । নিউজনেক্সটবিডি.কম

     

    ঢাকা: কমিউনিটি গাইডলাইন লঙ্ঘনের দায়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের ছয় লাখ ২৮ হাজার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমো। অক্টোবর সাইবার সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস মাস।

     

    এর অংশ হিসেবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কমিউনিটির মাঝে আস্থা নির্মাণ ও নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে এ তথ্য প্রকাশ করল প্ল্যাটফর্মটি। জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপটি সপ্তাহের সাত দিন ২৪ ঘণ্টাই পাবলিক কনটেন্ট চিহ্নিত করতে এআইয়ের (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) সহায়তা নেয়। পাশাপাশি, কমিউনিটিতে সহনশীলতা ও নিরাপত্তা গড়ে তোলার অংশ হিসেবে ইমো ক্ষতিকর আচরণ সম্পর্কে রিপোর্ট করতে ব্যবহারকারীদের উৎসাহ দিয়ে থাকে।

     

    ক্ষতিকর কনটেন্ট পোস্ট করার মাধ্যমে কমিউনিটিতে প্রভাব ফেলতে পারে, এ রকম বিদ্বেষমূলক কর্মকাণ্ড এড়াতে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট করা ৯০ হাজার কেস চিহ্নিত করে ইমো।

     

    কোনো ব্যতিক্রম ছাড়া, সব ব্যবহারকারীর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য একটি পরিবেশ গড়ে তুলতেই ইমোর কমিউনিটি গাইডলাইন তৈরি করা হয়।

     

    বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা নিশ্চিত করতে সব ব্যবহারকারী ও কনটেন্ট নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রে একইভাবে এ গাইডলাইন প্রয়োগ করা হয়।

     

    একটি নিরাপদ ও বন্ধুত্বপূর্ণ কমিউনিটি নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্মটি সবসময়ই আরও বেশি প্রাসঙ্গিক ফিচার নিয়ে আসছে এবং ধারাবাহিকভাবে অ্যাপ্লিকেশন আপগ্রেড করছে।

     

    ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় আরও সাবধান ও নিরাপদ থাকার বিষয়ে মানুষকে সচেতন করে তুলতে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেসের মাস অক্টোবর যথার্থ। ব্যবহারকারীর জন্য নিরাপত্তা ও প্রাইভেসি সুরক্ষা দিতে ইমো সবসময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

     

    ব্যবহারকারীদের নিরাপদ রাখতে ইতোমধ্যে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন, টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন, পাসকিজ, সিম কার্ড বাইন্ডিং, ব্লক স্ক্রিনশট ও প্রাইভেসি চ্যাট অ্যান্ড প্রাইভেসি মোডের মতো বেশকিছু ফিচার নিয়ে এসেছে প্ল্যাটফর্মটি।

     

    এসব ফিচার কেবল প্রাইভেসি সম্পর্কে সচেতনতাই বাড়াবে না, একইসঙ্গে, সাইবার ক্রাইম ও সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও ভূমিকা রাখবে।